বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে পরে প্রতারণা করলে, আগে এটি ধর্ষণ হিসেবে বিবেচিত হতো এবং সে অনুযায়ী শাস্তির বিধান ছিল।
তবে তা এখন ভিন্ন ধরনের অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। নতুন সংশোধিত নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে এ ধরনের অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৭ বছর কারাদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) উপদেষ্টা পরিষদের সভায় আইন সংশোধনের প্রস্তাবে এ অনুমোদন দেওয়া হয় বলে জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
প্রেস সচিব বলেন, ধর্ষণ মামলাগুলোর দীর্ঘসূত্রিতার অন্যতম কারণ ডিএনএ পরীক্ষায় দেরি হওয়া। এজন্য নতুন দুটি ডিএনএ ল্যাব স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যা মামলাগুলোর দ্রুত নিষ্পত্তিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
সংশোধিত আইনটি পাসের মাধ্যমে সরকারের পক্ষ থেকে নারীদের সুরক্ষা আরও নিশ্চিত করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন।