০৭:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ৩০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঈদের দিনেও গাজায় ইসরায়েলি হামলা: নিহত ৬৪

  • RA
  • পোষ্টের সময় : ১০:৫৪:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫
  • ৫৬ ভিউ :

পবিত্র ঈদের দিনেও ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ৬৪ ফিলিস্তিনি।

সোমবার (৩১ মার্চ) সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম দিনে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী শিশুসহ কমপক্ষে ৬৪ জনকে হত্যা করেছে বলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এছাড়া, দক্ষিণ গাজার রাফাহের কাছে গাড়িতে ইসরায়েলি গোলাবর্ষণের মুখে পড়ার এক সপ্তাহ পর প্যালেস্টাইন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (পিআরসিএস) আটজন চিকিৎসক, পাঁচজন বেসামরিক প্রতিরক্ষা কর্মী এবং জাতিসংঘের একজন কর্মচারীর লাশ উদ্ধার করেছে। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে রেড ক্রিসেন্ট

প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিনে সাধারণত ফিলিস্তিনিরা আনন্দ উদযাপন করলেও এবার পরিস্থিতি ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। গাজায় বোমা বিস্ফোরণ ও কামানের গোলার শব্দের মধ্যে ফিলিস্তিনিদের বেঁচে থাকার আকুতি যেন হারিয়ে যাচ্ছে। সেখানে মানুষের মাথা গোঁজার জায়গাও নেই। যে শিশুরা সাধারণত এই দিনে নতুন পোশাক পরে উৎসবে মেতে উঠত, তারা এখন ক্ষুধার্ত ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। গাজার বাসিন্দাদের নেই কোনো নিরাপত্তা, নেই উৎসবের খাবারও।

 

 

ট্যাগ :

ঈদের দিনেও গাজায় ইসরায়েলি হামলা: নিহত ৬৪

পোষ্টের সময় : ১০:৫৪:১১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫

পবিত্র ঈদের দিনেও ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ৬৪ ফিলিস্তিনি।

সোমবার (৩১ মার্চ) সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রথম দিনে গাজায় ইসরায়েলি বাহিনী শিশুসহ কমপক্ষে ৬৪ জনকে হত্যা করেছে বলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। এছাড়া, দক্ষিণ গাজার রাফাহের কাছে গাড়িতে ইসরায়েলি গোলাবর্ষণের মুখে পড়ার এক সপ্তাহ পর প্যালেস্টাইন রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটি (পিআরসিএস) আটজন চিকিৎসক, পাঁচজন বেসামরিক প্রতিরক্ষা কর্মী এবং জাতিসংঘের একজন কর্মচারীর লাশ উদ্ধার করেছে। এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে রেড ক্রিসেন্ট

প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়েছে যে, পবিত্র ঈদুল ফিতরের দিনে সাধারণত ফিলিস্তিনিরা আনন্দ উদযাপন করলেও এবার পরিস্থিতি ছিল সম্পূর্ণ ভিন্ন। গাজায় বোমা বিস্ফোরণ ও কামানের গোলার শব্দের মধ্যে ফিলিস্তিনিদের বেঁচে থাকার আকুতি যেন হারিয়ে যাচ্ছে। সেখানে মানুষের মাথা গোঁজার জায়গাও নেই। যে শিশুরা সাধারণত এই দিনে নতুন পোশাক পরে উৎসবে মেতে উঠত, তারা এখন ক্ষুধার্ত ও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। গাজার বাসিন্দাদের নেই কোনো নিরাপত্তা, নেই উৎসবের খাবারও।