০৭:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ৩০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গুলি ছুঁড়ে নামাজ শুরুর ঘোষণা, কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ছয় লাখ মুসল্লির ঢল

  • RA
  • পোষ্টের সময় : ০১:২৪:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫
  • ৮৪ ভিউ :

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এবার ঐতিহাসিক এই জামাতে প্রায় ৬ লাখের বেশি মুসল্লি অংশ নেন। এর আগে, গত বছরের ঈদুল ফিতরের নামাজের ৫ লক্ষাধিক মানুষ সমবেত হয়েছিলেন।

জামাত শুরুর ৫ মিনিট, ৩ মিনিট ও ১ মিনিট আগে গুলি ছুঁড়ে নামাজ শুরুর প্রস্তুতি ঘোষণা করা হয়।

সোমবার (৩১ মার্চ) শোলাকিয়ায় জামাত শুরু হয় সকাল ১০টায়। ইমামতি করেন ঈদগাহের নতুন ইমাম মুফতি আবুল খায়ের মোহাম্মদ ছাইফুল্লাহ।

ঈদের জামাতে অংশ নিতে এদিন সকালে দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ ঈদগাহে আসে। ময়মনসিংহ ও ভৈরব থেকে দুটি ট্রেন সকালে মুসল্লিদের নিয়ে কিশোরগঞ্জে পৌঁছায়। সকাল ৯টার মধ্যেই ঈদগাহ ময়দান লোকে লোকারণ্য হয়ে পড়ে।

উল্লেখ্য, প্রায় আড়াইশো বছরের প্রাচীন শোলাকিয়া ঈদগাহের আয়তন প্রায় ৬ একর। ১৮২৮ সালে শোলাকিয়া ঈদগাহে এক লাখ ২৫ হাজার বা ‘সোয়া লাখ’ মুসল্লি একসঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করেন। সেই থেকে এ মাঠের নাম হয় ‘সোয়া লাখিয়া’, যা এখন শোলাকিয়া নামে পরিচিত।

ট্যাগ :

গুলি ছুঁড়ে নামাজ শুরুর ঘোষণা, কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়ায় ছয় লাখ মুসল্লির ঢল

পোষ্টের সময় : ০১:২৪:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩১ মার্চ ২০২৫

কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে।

এবার ঐতিহাসিক এই জামাতে প্রায় ৬ লাখের বেশি মুসল্লি অংশ নেন। এর আগে, গত বছরের ঈদুল ফিতরের নামাজের ৫ লক্ষাধিক মানুষ সমবেত হয়েছিলেন।

জামাত শুরুর ৫ মিনিট, ৩ মিনিট ও ১ মিনিট আগে গুলি ছুঁড়ে নামাজ শুরুর প্রস্তুতি ঘোষণা করা হয়।

সোমবার (৩১ মার্চ) শোলাকিয়ায় জামাত শুরু হয় সকাল ১০টায়। ইমামতি করেন ঈদগাহের নতুন ইমাম মুফতি আবুল খায়ের মোহাম্মদ ছাইফুল্লাহ।

ঈদের জামাতে অংশ নিতে এদিন সকালে দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ ঈদগাহে আসে। ময়মনসিংহ ও ভৈরব থেকে দুটি ট্রেন সকালে মুসল্লিদের নিয়ে কিশোরগঞ্জে পৌঁছায়। সকাল ৯টার মধ্যেই ঈদগাহ ময়দান লোকে লোকারণ্য হয়ে পড়ে।

উল্লেখ্য, প্রায় আড়াইশো বছরের প্রাচীন শোলাকিয়া ঈদগাহের আয়তন প্রায় ৬ একর। ১৮২৮ সালে শোলাকিয়া ঈদগাহে এক লাখ ২৫ হাজার বা ‘সোয়া লাখ’ মুসল্লি একসঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করেন। সেই থেকে এ মাঠের নাম হয় ‘সোয়া লাখিয়া’, যা এখন শোলাকিয়া নামে পরিচিত।