০৮:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশি পণ্যে ৩৭ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

  • RA
  • পোষ্টের সময় : ১১:০০:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ এপ্রিল ২০২৫
  • ৪৭ ভিউ :

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশের পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন, যা বাংলাদেশের রপ্তানি, বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে। নতুন নীতির ফলে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক ১৫% থেকে বাড়িয়ে ৩৭% করা হয়েছে।

 

বুধবার (২ এপ্রিল) ওয়াশিংটনের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টায় (বাংলাদেশ সময় বুধবার দিবাগত রাত ২টা) হোয়াইট হাউসে সংবাদ সম্মেলন করে নতুন করে শুল্ক ঘোষণা দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

 

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ বছরে প্রায় ৮.৪ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশিরভাগই তৈরি পোশাক। গত বছর এ খাত থেকে রপ্তানি হয়েছিল ৭.৩৪ বিলিয়ন ডলার। শুল্ক বৃদ্ধির ফলে এ শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

 

শুধু বাংলাদেশ নয়, ভারত (২৬%), পাকিস্তান (২৯%), চীন (৩৪%) এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের (২০%) ওপরও শুল্ক বৃদ্ধি করা হয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তকে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা দেশটির শিল্পকে সুরক্ষা দেওয়ার উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে।

 

ট্যাগ :
অধিক পঠিত

বাংলাদেশি পণ্যে ৩৭ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

পোষ্টের সময় : ১১:০০:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩ এপ্রিল ২০২৫

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশসহ বেশ কয়েকটি দেশের পণ্যের ওপর শুল্ক বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছেন, যা বাংলাদেশের রপ্তানি, বিশেষ করে তৈরি পোশাক খাতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলতে পারে। নতুন নীতির ফলে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর শুল্ক ১৫% থেকে বাড়িয়ে ৩৭% করা হয়েছে।

 

বুধবার (২ এপ্রিল) ওয়াশিংটনের স্থানীয় সময় বিকেল ৪টায় (বাংলাদেশ সময় বুধবার দিবাগত রাত ২টা) হোয়াইট হাউসে সংবাদ সম্মেলন করে নতুন করে শুল্ক ঘোষণা দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।

 

যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ বছরে প্রায় ৮.৪ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি করে, যার বেশিরভাগই তৈরি পোশাক। গত বছর এ খাত থেকে রপ্তানি হয়েছিল ৭.৩৪ বিলিয়ন ডলার। শুল্ক বৃদ্ধির ফলে এ শিল্পে নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

 

শুধু বাংলাদেশ নয়, ভারত (২৬%), পাকিস্তান (২৯%), চীন (৩৪%) এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের (২০%) ওপরও শুল্ক বৃদ্ধি করা হয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তকে ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা দেশটির শিল্পকে সুরক্ষা দেওয়ার উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে।