০৮:০৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৬ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রথম ধাপে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে নিতে রাজি মায়ানমার সরকার

  • RA
  • পোষ্টের সময় : ০৬:৪৪:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ এপ্রিল ২০২৫
  • ৪৪ ভিউ :

অবশেষে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বড় অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে। মায়ানমারের জান্তা সরকার প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে সম্মত হয়েছে।

 

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে মায়ানমারের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইউ থান শ্য বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমানকে এ তথ্য জানান। পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং বিষয়টি নিশ্চিত করে।

 

মায়ানমার জানিয়েছে, ২০১৮ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ যে ছয় দফায় রোহিঙ্গাদের তালিকা দিয়েছিল, সেখান থেকেই এই এক লাখ ৮০ হাজার জনকে ফেরত নেওয়া হবে। পাশাপাশি আরও ৭০ হাজার রোহিঙ্গার তথ্য যাচাই করে তাদের ফেরত নেওয়ার অনুমোদনের প্রক্রিয়াও চলছে। মূল তালিকায় থাকা বাকি পাঁচ লাখ ৫০ হাজার রোহিঙ্গার যাচাইও দ্রুত শেষ করার আশ্বাস দিয়েছে দেশটি।

 

প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে মানবিক বিবেচনায় বাংলাদেশে আশ্রয় পাওয়া রোহিঙ্গার সংখ্যা বর্তমানে ১২ লাখ ছাড়িয়ে গেছে, যা এখন দেশের জন্য বড় সংকটে পরিণত হয়েছে। নানা আন্তর্জাতিক চাপ ও প্রচেষ্টা সত্ত্বেও এতদিন মায়ানমার একজন রোহিঙ্গাকেও ফেরত নেয়নি।

 

ট্যাগ :
অধিক পঠিত

প্রথম ধাপে ১ লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে নিতে রাজি মায়ানমার সরকার

পোষ্টের সময় : ০৬:৪৪:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ এপ্রিল ২০২৫

অবশেষে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বড় অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে। মায়ানমারের জান্তা সরকার প্রথম ধাপে এক লাখ ৮০ হাজার রোহিঙ্গাকে ফেরত নিতে সম্মত হয়েছে।

 

শুক্রবার (৪ এপ্রিল) থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে মায়ানমারের উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইউ থান শ্য বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমানকে এ তথ্য জানান। পরে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং বিষয়টি নিশ্চিত করে।

 

মায়ানমার জানিয়েছে, ২০১৮ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ যে ছয় দফায় রোহিঙ্গাদের তালিকা দিয়েছিল, সেখান থেকেই এই এক লাখ ৮০ হাজার জনকে ফেরত নেওয়া হবে। পাশাপাশি আরও ৭০ হাজার রোহিঙ্গার তথ্য যাচাই করে তাদের ফেরত নেওয়ার অনুমোদনের প্রক্রিয়াও চলছে। মূল তালিকায় থাকা বাকি পাঁচ লাখ ৫০ হাজার রোহিঙ্গার যাচাইও দ্রুত শেষ করার আশ্বাস দিয়েছে দেশটি।

 

প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে মানবিক বিবেচনায় বাংলাদেশে আশ্রয় পাওয়া রোহিঙ্গার সংখ্যা বর্তমানে ১২ লাখ ছাড়িয়ে গেছে, যা এখন দেশের জন্য বড় সংকটে পরিণত হয়েছে। নানা আন্তর্জাতিক চাপ ও প্রচেষ্টা সত্ত্বেও এতদিন মায়ানমার একজন রোহিঙ্গাকেও ফেরত নেয়নি।