০৬:১৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ৩০ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল ও শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

  • RA
  • পোষ্টের সময় : ০৪:১১:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৫
  • ৬৯ ভিউ :

প্রতারণার মামলায় ই-কমার্স কোম্পানি ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল ও তার স্ত্রী, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে কারাদণ্ড ও আর্থিক দন্ডে দণ্ডিত করেছেন আদালত।

তাদের প্রত্যেককে তিন বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (৬ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মিনহাজুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।

মামলার আসামিরা বর্তমানে পলাতক রয়েছেন। আদালত তাদের বিরুদ্ধে সাজাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।

জানা যায়, ২০২১ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি মুজাহিদ হাসান ফাহিম ইভ্যালি থেকে একটি ইয়ামাহা আর ওয়ান ফাইভ মোটরসাইকেল অর্ডার দিয়ে পুরো মূল্য পরিশোধ করেন। ৪৫ দিনের মধ্যে বাইক সরবরাহ না করায় তিনি ধানমন্ডির অফিসে যোগাযোগ করলে ইভ্যালি তাকে ৫ লাখ টাকার একটি চেক দেয়, তবে সেটি ব্যাংকে না জমা দিতে বলা হয়। আশ্বাসের পরও তিনি টাকা ফেরত পাননি। বারবার তাগাদা ও লিগ্যাল নোটিশ দিয়েও সাড়া না পেয়ে তিনি ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে আদালতে মামলা করেন।

ট্যাগ :

প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল ও শামীমার ৩ বছরের কারাদণ্ড

পোষ্টের সময় : ০৪:১১:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ এপ্রিল ২০২৫

প্রতারণার মামলায় ই-কমার্স কোম্পানি ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ রাসেল ও তার স্ত্রী, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে কারাদণ্ড ও আর্থিক দন্ডে দণ্ডিত করেছেন আদালত।

তাদের প্রত্যেককে তিন বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড ও ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (৬ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মিনহাজুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।

মামলার আসামিরা বর্তমানে পলাতক রয়েছেন। আদালত তাদের বিরুদ্ধে সাজাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।

জানা যায়, ২০২১ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি মুজাহিদ হাসান ফাহিম ইভ্যালি থেকে একটি ইয়ামাহা আর ওয়ান ফাইভ মোটরসাইকেল অর্ডার দিয়ে পুরো মূল্য পরিশোধ করেন। ৪৫ দিনের মধ্যে বাইক সরবরাহ না করায় তিনি ধানমন্ডির অফিসে যোগাযোগ করলে ইভ্যালি তাকে ৫ লাখ টাকার একটি চেক দেয়, তবে সেটি ব্যাংকে না জমা দিতে বলা হয়। আশ্বাসের পরও তিনি টাকা ফেরত পাননি। বারবার তাগাদা ও লিগ্যাল নোটিশ দিয়েও সাড়া না পেয়ে তিনি ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে আদালতে মামলা করেন।