০৫:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫, ২৯ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

হাফেজকে কুপিয়ে হত্যার দায়ে নেত্রকোণায় যুবকের মৃত্যুদণ্ড

  • RA
  • পোষ্টের সময় : ১০:১৩:২২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫
  • ৭২ ভিউ :

হাফেজকে কুপিয়ে হত্যার দায়ে নেত্রকোণায় রাজা মিয়া নামের এক যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল), নেত্রকোনা জেলা ও দায়রা জজ মো. হাফিজুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।

নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার বানিয়াজুড়া গ্রামের মো. ফয়েজ উদ্দিনের ছেলে রাজা মিয়াকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হলেও একই মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বাকি তিন আসামিকে সম্পূর্ণ নির্দোষ হিসেবে খালাস দেওয়া হয়েছে।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন পিপি অ্যাডভোকেট আবুল হাসেম। আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম খান।

জানা যায়, ২০০৯ সালের ১৯ জুন নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার বানিয়াজুড়া গ্রামে পূর্ব শত্রুতার জেরে হাফেজ আনোয়ারুল ইসলামকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। পরদিন ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। নিহতের বাবা ফজলুল করিম চারজনকে আসামি করে মোহনগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ চারজনের বিরুদ্ধেই অভিযোগপত্র দেয়। দীর্ঘ সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আদালত রায় ঘোষণা করে।

 

 

 

 

ট্যাগ :

হাফেজকে কুপিয়ে হত্যার দায়ে নেত্রকোণায় যুবকের মৃত্যুদণ্ড

পোষ্টের সময় : ১০:১৩:২২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৯ এপ্রিল ২০২৫

হাফেজকে কুপিয়ে হত্যার দায়ে নেত্রকোণায় রাজা মিয়া নামের এক যুবককে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল), নেত্রকোনা জেলা ও দায়রা জজ মো. হাফিজুর রহমান এ রায় ঘোষণা করেন।

নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার বানিয়াজুড়া গ্রামের মো. ফয়েজ উদ্দিনের ছেলে রাজা মিয়াকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হলেও একই মামলায় অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় বাকি তিন আসামিকে সম্পূর্ণ নির্দোষ হিসেবে খালাস দেওয়া হয়েছে।

রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন পিপি অ্যাডভোকেট আবুল হাসেম। আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম খান।

জানা যায়, ২০০৯ সালের ১৯ জুন নেত্রকোনার মোহনগঞ্জ উপজেলার বানিয়াজুড়া গ্রামে পূর্ব শত্রুতার জেরে হাফেজ আনোয়ারুল ইসলামকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। পরদিন ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। নিহতের বাবা ফজলুল করিম চারজনকে আসামি করে মোহনগঞ্জ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ চারজনের বিরুদ্ধেই অভিযোগপত্র দেয়। দীর্ঘ সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আদালত রায় ঘোষণা করে।