ময়মনসিংহ ০১:৫১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ত্রিশালে স্টপেজের দাবীতে ট্রেন আটকে মানববন্ধন

স্টাফ রিপোর্টার :

ময়মনসিংহে বন্ধ থাকা রেলওয়ে স্টেশনে স্টপেজের দাবিতে ট্রেন আটকে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী। পরে আড়াই ঘন্টা পর ইউএনও’র আশ্বাসে লাইন বিক্ষোভ প্রত্যাহার করে নিলে স্বাভাবিক হয় ট্রেন চলাচল।

রবিবার সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে আউলিয়া নগর স্টেশনে কমিউটার ট্রেন আটকে আন্দোলন করে শিক্ষার্থী-এলাকাবাসি। এতে ঢাকা-ময়মনসিংহ রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এমন খবর পেয়ে ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা জুয়েল আহমেদ ঘটনাস্থলে গিয়ে ট্রেন স্টপেজের ব্যবস্থার করা হবে মর্মে আশ্বাস দিলে বেলা ১২ টার দিকে আন্দোলনকারিরা সরে যান।
ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা জুয়েল আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আউলিয়া নগর স্টেশনে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ করায় গফরগাঁও স্টেশনে তিস্তা এক্সপ্রেস, মশাখালী স্টেশনে মহুয়া এক্সপ্রেস, ফাতেমা নগর স্টেশনে ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস, ময়মনসিংহ স্টেশনে হাওর এক্সপ্রেস আটকে ছিল। এতে ট্রেনের যাত্রীরা ভোগান্তি পড়েন।

গফরগাঁও রেলওয়ে ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে আন্দোলনকারিদের আশ্বাস দিলে তারা লাইন ছেড়ে দেয়। পরে আটকে থাকা ট্রেনগুলো স্টেশন থেকে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে।

ইউএনও জুয়েল আহমেদ বলেন, আওলিয়া নগর স্টেশনে ট্রেন আটকে মানববন্ধন ও বিক্ষোভের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে ১০ দিনের সময় নিয়ে আন্দোলনকারিদের সরে আসতে বলা হয়। এমন আশ্বাসে আন্দোলনকারিরা লাইন থেকে সরে আসে। আপাতত ১০ দিন কেউ কোন আন্দোলন করবেন না। পরে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ নিজেদের মাঝে আলোচনা করে ঠিক করবেন কতদিন পর থেকে আওলিয়া নগর স্টেশনে ট্রেন দাড়াবে।

ট্যাগ :

ত্রিশালে স্টপেজের দাবীতে ট্রেন আটকে মানববন্ধন

পোষ্টের সময় : ০৩:৩১:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

স্টাফ রিপোর্টার :

ময়মনসিংহে বন্ধ থাকা রেলওয়ে স্টেশনে স্টপেজের দাবিতে ট্রেন আটকে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী। পরে আড়াই ঘন্টা পর ইউএনও’র আশ্বাসে লাইন বিক্ষোভ প্রত্যাহার করে নিলে স্বাভাবিক হয় ট্রেন চলাচল।

রবিবার সকাল সাড়ে ৯ টার দিকে আউলিয়া নগর স্টেশনে কমিউটার ট্রেন আটকে আন্দোলন করে শিক্ষার্থী-এলাকাবাসি। এতে ঢাকা-ময়মনসিংহ রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। এমন খবর পেয়ে ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা জুয়েল আহমেদ ঘটনাস্থলে গিয়ে ট্রেন স্টপেজের ব্যবস্থার করা হবে মর্মে আশ্বাস দিলে বেলা ১২ টার দিকে আন্দোলনকারিরা সরে যান।
ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা জুয়েল আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

আউলিয়া নগর স্টেশনে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ করায় গফরগাঁও স্টেশনে তিস্তা এক্সপ্রেস, মশাখালী স্টেশনে মহুয়া এক্সপ্রেস, ফাতেমা নগর স্টেশনে ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস, ময়মনসিংহ স্টেশনে হাওর এক্সপ্রেস আটকে ছিল। এতে ট্রেনের যাত্রীরা ভোগান্তি পড়েন।

গফরগাঁও রেলওয়ে ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ত্রিশাল উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে আন্দোলনকারিদের আশ্বাস দিলে তারা লাইন ছেড়ে দেয়। পরে আটকে থাকা ট্রেনগুলো স্টেশন থেকে গন্তব্যের উদ্দেশ্যে ছেড়ে গেছে।

ইউএনও জুয়েল আহমেদ বলেন, আওলিয়া নগর স্টেশনে ট্রেন আটকে মানববন্ধন ও বিক্ষোভের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সাথে কথা বলে ১০ দিনের সময় নিয়ে আন্দোলনকারিদের সরে আসতে বলা হয়। এমন আশ্বাসে আন্দোলনকারিরা লাইন থেকে সরে আসে। আপাতত ১০ দিন কেউ কোন আন্দোলন করবেন না। পরে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ নিজেদের মাঝে আলোচনা করে ঠিক করবেন কতদিন পর থেকে আওলিয়া নগর স্টেশনে ট্রেন দাড়াবে।