০৪:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫, ১১ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কৃষ্ণসাগরে যুদ্ধ বিরতিতে একমত হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে যে, রাশিয়া ও ইউক্রেন কৃষ্ণ সাগরে যুদ্ধ বিরতির বিষয়ে একমত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে যে, তারা রাশিয়া ও ইউক্রেনের সঙ্গে সামুদ্রিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে, যাতে কৃষ্ণ সাগরে নিরাপদ নৌ চলাচল নিশ্চিত করা যায়। এছাড়া, জ্বালানিবাহী ট্যাঙ্কারে হামলা বন্ধ করতে তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।

বিবৃতিতে বলে হয়েছে, “রাশিয়া এবং ইউক্রেন উভয়েই কৃষ্ণ সাগরে সংঘাত বন্ধ, সেনা প্রত্যাহার এবং নিরাপদ জাহাজ চলাচলের ব্যাপারে একমত হয়েছে। পাশাপাশি, বাণিজ্যিক জাহাজকে সামরিক উদ্দেশে ব্যবহার করা হবে না বলেও প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।”

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রুস্তেম উমেরভ কৃষ্ণ সাগরে হামলা বন্ধের ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছানোর ব্যাপারটি নিশ্চিত করেছেন।

রুস্তেম আল জাজিরাকে জানিয়েছেন যে, এখন থেকে কৃষ্ণ সাগর অঞ্চল ইউক্রেনের নিয়মিত পর্যবেক্ষণের আওতায় থাকবে। যদি সেখানে কোনো রুশ সামরিক জাহাজ দেখা যায়, তাহলে সেটিকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হবে। তবে এ বিষয়ে এখনো রাশিয়ার পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

 

ট্যাগ :
অধিক পঠিত

কৃষ্ণসাগরে যুদ্ধ বিরতিতে একমত হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন

পোষ্টের সময় : ০৪:৫৬:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন হোয়াইট হাউস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে যে, রাশিয়া ও ইউক্রেন কৃষ্ণ সাগরে যুদ্ধ বিরতির বিষয়ে একমত হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে যে, তারা রাশিয়া ও ইউক্রেনের সঙ্গে সামুদ্রিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে, যাতে কৃষ্ণ সাগরে নিরাপদ নৌ চলাচল নিশ্চিত করা যায়। এছাড়া, জ্বালানিবাহী ট্যাঙ্কারে হামলা বন্ধ করতে তারা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।

বিবৃতিতে বলে হয়েছে, “রাশিয়া এবং ইউক্রেন উভয়েই কৃষ্ণ সাগরে সংঘাত বন্ধ, সেনা প্রত্যাহার এবং নিরাপদ জাহাজ চলাচলের ব্যাপারে একমত হয়েছে। পাশাপাশি, বাণিজ্যিক জাহাজকে সামরিক উদ্দেশে ব্যবহার করা হবে না বলেও প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।”

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রুস্তেম উমেরভ কৃষ্ণ সাগরে হামলা বন্ধের ব্যাপারে ঐকমত্যে পৌঁছানোর ব্যাপারটি নিশ্চিত করেছেন।

রুস্তেম আল জাজিরাকে জানিয়েছেন যে, এখন থেকে কৃষ্ণ সাগর অঞ্চল ইউক্রেনের নিয়মিত পর্যবেক্ষণের আওতায় থাকবে। যদি সেখানে কোনো রুশ সামরিক জাহাজ দেখা যায়, তাহলে সেটিকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হবে। তবে এ বিষয়ে এখনো রাশিয়ার পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।