০৫:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভারতীয় স্থলবন্দরে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

 

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যসহ কিছু পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দেশটির সরকার।

 

শনিবার (১৭ মে) ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তর (ডিজিএফটি) এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা জারি করে, যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হয়েছে। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।

 

নির্দেশনায় বলা হয়, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক এখন থেকে ভারতের কোনো স্থলবন্দর দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। শুধুমাত্র নহভা শেভা ও কলকাতা সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে এসব পণ্য ভারতে আমদানি করা যাবে।

 

এছাড়া, বাংলাদেশ থেকে ফল, ফলের স্বাদযুক্ত ও কার্বনেটেড পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য (যেমন বেকড পণ্য, স্ন্যাকস, চিপস ও মিষ্টান্ন), তুলা ও সুতার বর্জ্য, প্লাস্টিক ও পিভিসি সামগ্রী, রঞ্জক, প্লাস্টিকাইজার, দানাদার পণ্য এবং কাঠের তৈরি আসবাবপত্র আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মিজোরাম এবং পশ্চিমবঙ্গের চ্যাংড়াবান্ধা ও ফুলবাড়ি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি করা যাবে না।

 

তবে মাছ, এলপিজি, ভোজ্যতেল এবং চূর্ণ পাথর এসব নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়ছে না বলে জানানো হয়।

 

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, গত মাসে বাংলাদেশ কর্তৃক কিছু ভারতীয় পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রতিক্রিয়ায় ভারত এ পদক্ষেপ নিয়েছে।

 

ট্যাগ :

ভারতীয় স্থলবন্দরে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

পোষ্টের সময় : ১২:৪২:০০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ মে ২০২৫

 

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যসহ কিছু পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে দেশটির সরকার।

 

শনিবার (১৭ মে) ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনস্থ বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তর (ডিজিএফটি) এ বিষয়ে একটি নির্দেশনা জারি করে, যা তাৎক্ষণিকভাবে কার্যকর হয়েছে। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।

 

নির্দেশনায় বলা হয়, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক এখন থেকে ভারতের কোনো স্থলবন্দর দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে না। শুধুমাত্র নহভা শেভা ও কলকাতা সমুদ্রবন্দর ব্যবহার করে এসব পণ্য ভারতে আমদানি করা যাবে।

 

এছাড়া, বাংলাদেশ থেকে ফল, ফলের স্বাদযুক্ত ও কার্বনেটেড পানীয়, প্রক্রিয়াজাত খাদ্য (যেমন বেকড পণ্য, স্ন্যাকস, চিপস ও মিষ্টান্ন), তুলা ও সুতার বর্জ্য, প্লাস্টিক ও পিভিসি সামগ্রী, রঞ্জক, প্লাস্টিকাইজার, দানাদার পণ্য এবং কাঠের তৈরি আসবাবপত্র আসাম, মেঘালয়, ত্রিপুরা, মিজোরাম এবং পশ্চিমবঙ্গের চ্যাংড়াবান্ধা ও ফুলবাড়ি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি করা যাবে না।

 

তবে মাছ, এলপিজি, ভোজ্যতেল এবং চূর্ণ পাথর এসব নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়ছে না বলে জানানো হয়।

 

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, গত মাসে বাংলাদেশ কর্তৃক কিছু ভারতীয় পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের প্রতিক্রিয়ায় ভারত এ পদক্ষেপ নিয়েছে।