০৯:২৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ

 

রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরিয়ে দিতে নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

 

রোববার (১ জুন) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

 

আদালত নির্বাচনী প্রতীক ‘দাঁড়িপাল্লা’ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা না দিয়ে বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের বিবেচনার ওপর ছেড়ে দেন।

 

জামায়াতের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ব্যারিস্টার এহসান এ. সিদ্দিকী, অ্যাডভোকেট শিশির মনিরসহ একাধিক আইনজীবী। দলটির সিনিয়র নেতারাও আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

 

এর আগে, গত ১৪ মে জামায়াতের নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে করা আপিলের শুনানি শেষ হয় এবং ১ জুন রায়ের দিন ধার্য করা হয়। উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে হাইকোর্টের এক রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করা হয় এবং ২০১৮ সালে নির্বাচন কমিশন দলটির নিবন্ধন বাতিল করে। পরে জামায়াত হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলেও তা খারিজ হয়ে যায়। পরবর্তীতে খারিজ হওয়া আপিল পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন মঞ্জুর করে আপিল বিভাগ।

 

এ রায়ের ফলে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়ার আইনি পথ সুস্পষ্ট হলো।

 

ট্যাগ :

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ

পোষ্টের সময় : ১১:২৯:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫

 

রাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরিয়ে দিতে নির্বাচন কমিশনকে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

 

রোববার (১ জুন) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।

 

আদালত নির্বাচনী প্রতীক ‘দাঁড়িপাল্লা’ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা না দিয়ে বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের বিবেচনার ওপর ছেড়ে দেন।

 

জামায়াতের পক্ষে শুনানিতে অংশ নেন ব্যারিস্টার এহসান এ. সিদ্দিকী, অ্যাডভোকেট শিশির মনিরসহ একাধিক আইনজীবী। দলটির সিনিয়র নেতারাও আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

 

এর আগে, গত ১৪ মে জামায়াতের নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরে পেতে করা আপিলের শুনানি শেষ হয় এবং ১ জুন রায়ের দিন ধার্য করা হয়। উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে হাইকোর্টের এক রায়ে জামায়াতের নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করা হয় এবং ২০১৮ সালে নির্বাচন কমিশন দলটির নিবন্ধন বাতিল করে। পরে জামায়াত হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলেও তা খারিজ হয়ে যায়। পরবর্তীতে খারিজ হওয়া আপিল পুনরুজ্জীবিত করার আবেদন মঞ্জুর করে আপিল বিভাগ।

 

এ রায়ের ফলে জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ফিরিয়ে দেওয়ার আইনি পথ সুস্পষ্ট হলো।