১২:০৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫, ১১ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে’— মুখ ফসকে বললেন যুক্তরাষ্ট্রের দূত

 

মুখ ফসকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‘সন্ত্রাস ছড়ানোর’ অভিযোগ তুলেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের দূত ডরোথি শে। পরে অবশ্য সঙ্গে সঙ্গেই নিজ বক্তব্য সংশোধন করেন তিনি। এর পরক্ষণেই তিনি বলেন, এই সংঘাতের জন্য ইরান দায়ী।

 

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই কাণ্ড ঘটান তিনি। শনিবার (২১ জুন) এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

 

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বক্তব্য রাখতে গিয়ে জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন দূত ডরোথি শে বলেন, “ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যে বিশৃঙ্খলা, সন্ত্রাস ও দুর্ভোগ ছড়িয়েছে”। পরে সঙ্গে সঙ্গে তিনি নিজ বক্তব্য সংশোধন করেন।

 

ডরোথি শে পরবর্তীতে বলেন, এই সংঘাতের জন্য ইরান দায়ী এবং তেহরানকে তার পারমাণবিক কর্মসূচি সীমিত করতে একটি চুক্তিতে রাজি হওয়া উচিত ছিল।

 

এই ঘটনাটি এমন এক সময় ঘটলো, যখন যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘে ইরানের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিচ্ছে এবং ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন জানিয়ে আসছে। তবে রাষ্ট্রদূতের এ ধরনের ভাষাগত ভুল কিছুটা বিতর্ক ও আলোচনার জন্ম দিয়েছে, যদিও তিনি তা সঙ্গে সঙ্গেই সংশোধন করেন।

ট্যাগ :

‘ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে’— মুখ ফসকে বললেন যুক্তরাষ্ট্রের দূত

পোষ্টের সময় : ০২:৩৯:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ জুন ২০২৫

 

মুখ ফসকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‘সন্ত্রাস ছড়ানোর’ অভিযোগ তুলেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের দূত ডরোথি শে। পরে অবশ্য সঙ্গে সঙ্গেই নিজ বক্তব্য সংশোধন করেন তিনি। এর পরক্ষণেই তিনি বলেন, এই সংঘাতের জন্য ইরান দায়ী।

 

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এই কাণ্ড ঘটান তিনি। শনিবার (২১ জুন) এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

 

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বক্তব্য রাখতে গিয়ে জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন দূত ডরোথি শে বলেন, “ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যে বিশৃঙ্খলা, সন্ত্রাস ও দুর্ভোগ ছড়িয়েছে”। পরে সঙ্গে সঙ্গে তিনি নিজ বক্তব্য সংশোধন করেন।

 

ডরোথি শে পরবর্তীতে বলেন, এই সংঘাতের জন্য ইরান দায়ী এবং তেহরানকে তার পারমাণবিক কর্মসূচি সীমিত করতে একটি চুক্তিতে রাজি হওয়া উচিত ছিল।

 

এই ঘটনাটি এমন এক সময় ঘটলো, যখন যুক্তরাষ্ট্র জাতিসংঘে ইরানের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিচ্ছে এবং ইসরায়েলের প্রতি সমর্থন জানিয়ে আসছে। তবে রাষ্ট্রদূতের এ ধরনের ভাষাগত ভুল কিছুটা বিতর্ক ও আলোচনার জন্ম দিয়েছে, যদিও তিনি তা সঙ্গে সঙ্গেই সংশোধন করেন।