নেত্রকোনা-৩(আটপাড়া-কেন্দুয়া) আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন পর তৃণমূলের কদর বাড়ছে মনোনয়ন প্রত্যার্শীদের কাছে। ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারীতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে টার্গেট করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা নিজেদের মাঠ গুছিয়ে নিতে আটঘাট বেধে মাঠে নেমেছেন।
বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী এবং বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন তাদের একক প্রার্থী ঘোষনা করলেও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনোনয়ন পেতে ১০ জন প্রার্থী পৃথক ভাবে নিজেদের তুলে ধরে এলাকায় প্রচার-প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রার্থীদের মধ্যে থেকে কে পাবেনবিএনপির মনোনয় এনিয়ে আটপাড়া-কেন্দুয়া উপজেলায় ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের মনোনয়ন প্রত্যার্শীরা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে জনগনের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধির পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানেযোগদান করছেন।নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এ আসনে বিএনপির অভ্যন্তরীন কোন্দল ফের মাথাচাড়া দেয়ার আশংকা রয়েছে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, এ আসনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপির সম্ভাব্যমনোনয়ন প্রত্যার্শী প্রার্থীরা হলেন,বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা শিল্পপতি সৈয়দ আলমগীর খসরু,বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী, কেন্দ্রীয় জিয়া পরিষদের সহকারী মহাসচিব ও জেলা বিএনপির সাবেক উপদেষ্টা শিল্পপতি রোটারিয়ান এম নাজমুল হাসান, জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ও কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মো. দেলোয়ার হোসেন ভুইয়া দুলাল,আমরা বিএনপি পরিবার কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা শিল্পপতি ইঞ্জিনিয়ার মো. মোস্তাফা-ই-জামান সেলিম সিআইপি, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ডিজেডএম হাসান বিন শফিক সোহাগ, কেন্দ্রীয় বিএনপির সাবেক সহ-ক্রীড়া সম্পাদক রায়হান আমিন তালুকদার রনি, যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতা মেজর সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক, পিএসসি (অবঃ), জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ-সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সজল, জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য সাবেক ছাত্রনেতা ইমরান তালুকদার। এ আসনে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর একক প্রার্থী জেলা জামায়াত ইসলামীর এ্যাসিস্টেন্ট সেক্রেটারী ও আটপাড়া উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান দেলাওয়ার হোসেন সাইফুল এবং বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের একক প্রার্থী হলেন মাওলানা তরিকুল ইসলাম নুরানী।
এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যার্শী বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্ঠা বিশিষ্ট শিল্পপতি সৈয়দ আলমগীর। তিনি একটি বিএনপি সহযোগী সংগঠন এমবিএ অ্যাসোসিয়েশনস অব বাংলাদেশের সভাপতি, ৬ মিলিয়নেরও বেশী সেলস এবং মার্কেটিং পেশাদারদের প্রতিনিধিত্বকারী বৃহত্তম সংস্থা মার্কেটার্স ইনস্টিটিউট অফ বাংলাদেশের আহবায়ক। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্ঠা হিসেবে দায়িত্বপালন এবং গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেয়ায় রেজিম শেখ হাসিনার রোষানলে পড়ে বিএনপি নেতা সৈয়দ আলমগীর দুইমাস কারাবন্দী ছিলেন। তাঁর বিরুদ্ধে বিষ্ফোরক আইনে ৪টি মামলাসহ ১৪টি রাজনৈতিক মামলা হয়েছে।
বিশিষ্ট শিল্পপতি সৈয়দ আলমগীরকে গ্রেপ্তারের পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে ঘনিষ্টতা থাকায় তাকে পুলিশ দুইবার রিমান্ডের আবেদন করেন। কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা সৈয়দ আলমগীর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এফ.এম.সি.জি মেঘনা গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রিস (এম.জি.আই), ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আকিজ ভেঞ্চার গ্রুপ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক এসিআই সল্ট লিমিটেড, এসিআই ফুডস লিমিটেড, এসিআই ফ্লাওয়ার লিমিটেড, এসিআই কনজিউমার ব্যান্ড এবং বোর্ড পরিচালক হিসেবে টেটলি এসিআই বাংলাদেশ লিমিটেড, ডাবর বাংলাদেশ লিমিটেড, এসিআই কোর বাংলাদেশ লিমিটেড, এসিআই ইডিবেল ওযেল লিমিটেডের দায়িত্বভার পালন করছেন। বিশিষ্ট শিল্পপতি সৈয়দ আলমগীর একমাত্র ব্যাক্তি যিনি বাংলাদেশ ব্যান্ড ফোরাম এবং চ্যানেল আই দ্বারা পুরস্কৃত বাংলাদেশের বিপনন ‘সুপার স্টার’ উপাধি অর্জন, ২০০২ সালে ব্যাপোট বাংলাদেশ থেকে সেরা ‘বিপনন পরিচালক’ পুরস্কার, মুম্বাইয়ে এশিয়ান রিটেল কংগ্রেস ২০১৪ সালে ‘রিটেল পারসন দ্য ইয়ার পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি বিসিএস ভাইভা/সাক্ষাৎকার পরিচালনার জন্য ১০ বছর ধরে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের পরামর্শক হিসেবে কাজ করেছেন। কেন্দ্রীয় বিএনপি নেতা সৈয়দ আলমগীর ইউনিসেফ বাংলাদেশ’র বেসরকারি সেবা উপদেষ্ঠা বোর্ডের সদস্য এবং প্রাক্তন খন্ডকালীন অনুষদ, নর্থ সাউথ ইউনির্ভাসিটি, সাউথইস্ট ইউনির্ভাসিটি, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনির্ভাসিটিতে দায়িত্ব পালন করেন।
এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী চট্রগ্রাম বিশ^বিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি। তিনি সক্রিয় ভাবে রাজনীতির কারনে এলাকায় নির্যাতিতদের মধ্যে দলের অন্যতম নেতা। আওয়ামীলীগের রোষানলে কেন্দুয়া উপজেলাস্থ বাসভবন থেকে বৃদ্ধ পিতাসহ চট্রগ্রাম বিশ^বিদ্যালয় ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ড. রফিকুল ইসলাম হিলালীকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল। কেন্দুয়া থানা পুলিশের দায়েরকৃত জেলার সর্বপ্রথম জননিরাপত্তা আইনে মামলায় ড. হিলালী বৃদ্ধ পিতাকে নিয়ে দীর্ঘদিন জেল খেটেছেন।
কেন্দুয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নেত্রকোনা-৩ আসনে চারদলীয় ঐক্যজোটের প্রার্থী হিসেবে আওয়ামীলীগ প্রার্থীর সঙ্গে তীব্র প্রতিদ্বন্ধিতা করেন। ওই নির্বাচনে তিনি চারদলীয় ঐক্যজোটের প্রার্থীদের মধ্যে জেলার ৫টি আসনে সর্বোচ্চ এবং বৃহত্তর ময়মনসিংহে নবম ভোটপ্রাপ্ত হয়েছেন। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দেড়দশকে রাজনৈতিক নেতৃত্বের কারনে ড. রফিকুল ইসলাম হিলালীর কেন্দুয়াস্থ বাসভবনে একাধিকবার হামলা, ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ, গুলি বর্ষনের ঘটনা ঘটেছে। বিএনপি নেতা ড. রফিকুল ইসলাম হিলালীর বিরুদ্ধে কেন্দুয়া থানায় পুলিশ এসল্ট থেকে শুরু করে বিষ্ফোরক, অগ্নিসংযোগ, নাশকতাসহ মোট ৫৬টি রাজনৈতিক মামলা হয়েছে। পুলিশ এসল্ট মামলায়ও তিনি গ্রেপ্তার হয়ে দীর্ঘদিন নেত্রকোনা জেলা করাগারে কারাবরণ করেছেন। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে কেন্দুয়া-আটপাড়া উপজেলায় অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে ড. রফিকুল ইসলাম হিলালী ঘন ঘন সভা-সমাবেশ করছেন।
এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যার্শী কেন্দ্রীয় জিয়া পরিষদের সহকারি মহাসচিব ও জিয়ামঞ্চ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি রোটারিয়ান এম. নাজমুল হাসান। তিনি জেলা বিএনপির সাবেক উপদেষ্টা। রোটারিয়ান এম নাজমুল হাসান বিগত দুইটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন। তিনি ১৯৯৬ সালে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় থেকে এমএসসি এবং ২০০৪ সালে স্ট্যামফোর্ড ইউনির্ভাসিটি থেকে এমবিএ ডিগ্রী লাভ করেন। আর্ন্তজাতিক সেবামুলক প্রতিষ্ঠান রোটারি ইন্টারন্যাশনাল, ঢাকা চেম্বার অব কমার্সের সদস্য, ডাইনামিক গ্রুপ অব কোম্পানিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রোটারিয়ান এম নাজমুল হাসান বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের সার্বিক সহযোগিতার পাশাপাশি এলাকায় বিভিন্ন সেবামূলক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন।
রোটারিয়ান এম নাজমুল হাসানের নেতৃত্বে কেন্দুয়ার বলাইশিমুল ইউনিয়নে বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচী চলাকালে পুলিশের সাথে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় তাকে প্রধান আসামী করে পুলিশ মামলা দায়ের করে। তিনি দ্ইুবার গ্রেপ্তার হয়ে দীর্ঘদিন কারাবরণ করেছেন। বিগত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বে রোটারিয়ান এম. নাজমুল হাসানের নেতৃত্বে আটপাড়া-কেন্দুয়া মহাসড়কে বিএনপির নেতাকর্মীরা সাবেক সিইসির কুশপুত্তলিকা দাহ করলে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি হয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দিকনির্দেশনায় নির্বাচনী এলাকার অসহায় মানুষের পাশে থেকে রোটারিয়ান এম. নাজমুল হাসান সার্বিক সহযোগিতা প্রদান অব্যাহত রেখেছেন। তিনি বিগত ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার সময়ে একের পর এক হামলা মামলায় আহত বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের ব্যাক্তিগত তহবিল হতে ব্যাপকভাবে সহায়তা করেন। তিনি দুই উপজেলার বিভিন্ন মসজিদ-মন্দিরের উন্নয়নের পাশাপাশি প্রতিটি দূর্যোগ মুহুর্তে এলাকাবাসীর পাশে ছিলেন। রোটারিয়ান এম. নাজমুল হাসান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আটপাড়া- কেন্দুয়া উপজেলায় জনগনের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধির জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। এলাকায় শিক্ষার প্রসারের লক্ষ্যে তিনি কেন্দুয়ার গোপালপুর গ্রামে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেছেন। বিগত সরকারের সময়ে রাজনৈতিক কারনে কলেজটি এমপিওভুক্তি থেকে বঞ্চিত হয়েছে। কলেজ পরিচালনার সকল ব্যয়ভার রোটারিয়ান এম. নাজমুল হাসান তার ব্যাক্তিগত তহবিল থেকে প্রদান করে যাচ্ছেন।
কেন্দুয়া-আটপাড়া উপজেলার তৃনমূলের নেতাকর্মীদের কাছে রোটারিয়ান এম. নাজমুল হাসানের ক্লীন ইমেজ রয়েছে। দীর্ঘ চার মাস লন্ডনে চিকিৎসা শেষে বিএনপির চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া স্বদেশ প্রত্যাবর্তনে মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিমান বন্দর সড়কের পাশে রোটারিয়ান এম নাজমুল হাসানের নেতৃত্বেৃ এলাকার নেতাকর্মী সমর্থকরা ব্যানার, ফেস্টুন, জাতীয় ও দলীয় পতাকা হাতে নিয়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে রোটারিয়ান এম. নাজমুল হাসান নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে কেন্দুয়া-আটপাড়া উপজেলা সদর থেকে শুরু করে ইউনিয়নের প্রত্যন্ত এলাকায় সাধারন ভোটারদের সঙ্গে নিয়মিত কুশল বিনিময় করছেন।কেন্দুয়া-আটপাড়া উপজেলায় বিএনপির দুঃসময়ে তিনি নিজের জীবন বাজী রেখে বিভিন্ন কর্মসূচীতে সফলভাবে নেতৃত্ব দিয়েছেন। রাজধানী থেকে ছুটে এসে এলাকার প্রত্যন্ত অঞ্চলে কৌশলে অবস্থান নিয়ে নেতা কর্মীদের সংগঠিত করে শেখ হাসিনার পতনের আন্দোলনে ঝটিকা মিছিলসহ পিকেটিং করেছেন। তিনি শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শের একজন পরীক্ষিত সৈনিক।
বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের প্রতিটি নির্দেশনা বাস্তবায়নে তিনি ভুমিকা রেখে চলেছেন। রোটারিয়ান এম নাজমুল হাসান আটপাড়া-কেন্দুয়া উপজেলায় দলীয় নেতাকর্মী থেকে শুরু করে সাধারন ভোটারদের মধ্যে ব্যাপকভাবে সুপরিচিত। গত দেড়দশক গনতন্ত্র পুনঃরুদ্ধারের লড়াইয়ে রাজপথের নেতৃত্বে বিএনপি নেতা রোটারিয়ান এম নাজমুল হাসান অপরিসীম ভুমিকা পালন করেন। এলাকায় সুনাম, পরিছন্ন ইমেজ এবং বিএনপির দুঃসময়ে নির্যাতিত নেতাকর্মী এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের সার্বিক খোঁজ খবর রাখায় কেন্দুয়া ও আটপাড়া উপজেলার তৃনমূলের নেতাকর্মীদের কাছে তিনি ব্যাপক গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছেন। তিনি আটঘাট বেধে আগামী নির্বাচনে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠায় ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যার্শী জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি আলহাজ¦ মো. দেলোয়ার হোসেন ভুইয়া দুলাল। তিনি কেন্দুয়া উপজেলার কান্দিউড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক দুইবারের চেয়ারম্যান। ১৯৯০ সালে কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, ২০০৫ সালে কেন্দুয়া পৌরসভার মেয়র, ২০১৪ সালে কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন।
এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যার্শী জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি ও কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদের সাবেকচেয়ারম্যান মো. দেলোয়ার হোসেন ভুইয়া দুলাল। তিনি কেন্দুয়া উপজেলার কান্দিউড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক দুইবারের চেয়ারম্যান। ১৯৯০ সালে কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান, ২০০৫ সালে কেন্দুয়া পৌরসভার মেয়র, ২০১৪ সালে কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী হিসেবে তিনি আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী আসাদুল হক ভুইয়াকে বিশাল ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেন। বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মো. দেলোয়ার হোসেন ভুইয়া দুলাল নেত্রকোনা-৩ আসনে বিএনপির মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। তিনি বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়ন এবং আগামী নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থীকে বিজয়ী করার লক্ষ্যে এলাকায় ভোট প্রার্থনা করছেন।
এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যার্শী জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ডি জেড এম হাসান বিন শফিক সোহাগ। তিনি কেন্দ্রীয় কমিটির টিম লিডার হিসেবে কুমিল্লা বিভাগীয় সাংগঠনিক পর্যবেক্ষক টিমের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির যুগ্ম সম্পাদক এবং মহাখালী আন্তঃজেলা বাস টার্মিনালের ১ম যুগ্ম সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। আটপাড়া উপজেলায় বিগত দেড় দশকে বিএনপির নির্যাতিত নেতাদের মধ্যে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ডি জেড এম হাসান বিন শফিক সোহাগ সর্বোচ্চ ক্ষতিগ্রস্থ একজন নেতা। মামলার এজাহারে নাম না থাকা সত্বেও নেত্রকোনা জেলা যুবলীগের তৎকালীন সভাপতি স্বপন জোয়ারদার হত্যা মামলায় ২০১১ সালে চার্জশীটে তাকে জড়িয়ে গ্রেপ্তার করে কারাগারে প্রেরণ করার পরও ক্ষান্ত থাকেনি দলটি। ডি জেড এম হাসান বিন শফিক সোহাগের নেত্রকোনা থেকে ঢাকাগামী ব্যাক্তিগত রফ রফ এন্টারপ্রাইজ নামক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানটি কেড়ে নেয়া, সকল ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলাসহ ১৮টি রাজনৈতিক মামলায় জড়িয়ে তাকে হয়রানি করা হয়। বিগত দেড় দশক এলাকায় আসলেই তাকে প্রায়শই আওয়ামী সন্ত্রাসী বাহিনীর ধাওয়ার শিকারে পরিনত হতে হয়েছে।
আটপাড়া ও কেন্দুয়া উপজেলাবাসীর কাছে পরিছন্ন ইমেজের নেতা কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ডি জেড এম হাসান বিন শফিক সোহাগ ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের আন্দোলনে ঢাকা মহানগর (উত্তর) স্বেচ্ছাসেবক দলের সমন্বয়কারী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের রাজপথের আন্দোলন কর্মসূচীগুলোতে তিনি ছিলেন নেতৃর্ত্বের অগ্রভাগে। জনগনের ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠায় গত এক দেড়দশক প্রতিটি বিভাগীয় কর্মসূচী থেকে শুরু করে রাজধানীর কর্মসূচীগুলোতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ডি জেড এম হাসান বিন শফিক সোহাগ সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। আটপাড়া কলেজের গর্ভণিং বর্ডির সম্মানিত সদস্য ডি জেড এম হাসান বিন শফিক সোহাগের দাদা ও নানার বাড়ী আটপাড়া উপজেলা সদরের শুনই গ্রামে হওয়ায় তার আত্মীয়-স্বজন ও আঞ্চলিকতার বিশাল ভোট ব্যাাংক রয়েছে।
তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় দীর্ঘদিন যাবৎ ব্যাক্তিগত উদ্যোগে এলাকার অসহায়দের সহযোগিতা, ঈদ উপহার, শীতবস্ত্র বিতরনসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। আটপাড়া-কেন্দুয়া উপজেলার তৃনমূলের নেতাকর্মীদের কাছে একজন পরিছন্ন ইমেজের নেতা হিসেবে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি ডি জেড এম হাসান বিন শফিক সোহাগের ব্যাপক পরিচিতি রয়েছে। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যার্শী কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ- ডি জেড এম হাসান বিন শফিক সোহাগ এলাকায় পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে সর্বস্থরের নেতাকর্মীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।
এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যার্শী ইঞ্জিনিয়ার মোস্তফা-ই-জামান সেলিম উপদেষ্টা আমরা বিএনপি পরিবার, বিএনপির পেশাজীবী সংগঠন এ্যাবের সাবেক নির্বাচিত সহ-সভাপতি, জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশনের আজীবন সদস্য, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল বুটেক্সের সাবেক সদস্য, সেক্রেটারী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিভিশন (আইইবি)। তিনি ১৯৯০ সালের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেন।
কেন্দুয়া-আটপাড়া উপজেলাবাসীর কাছে ক্লীন ইমেজের ব্যাক্তিত্ব এবং শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শের একজন পরীক্ষিত সৈনিক হিসেবে তিনি রাজপথের আন্দোলন কর্মসূচীগুলোতে তিনি ছিলেন নেতৃত্বের অগ্রভাগে। বিএনপির চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে আন্দোলন সংগ্রামে সকল কর্মসূচীগুলো বাস্তবায়নে তিনি ব্যাপকভাবে ভুমিকা রেখেছেন। তিনি কেন্দ্রীয় কর্মসূচীতে বিশাল সংখ্যক নেতাকর্মী নিয়ে অংশগ্রহণ এবং কেন্দুয়া-আটপাড়া উপজেলার বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নির্যাতিত নেতাকর্মীদের খোঁজ খবর ও রাজধানীতে আসা অধিকাংশ নেতাকর্মীদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থার পাশাপাশি উচ্চ আদালত থেকে জামিনলাভে সহযোগিতা করেছেন। বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচীতে আওয়ামী প্রশাসনের ভয়ভীতি উপেক্ষা করেই সম্মিলিত পেশাজীবি পরিষদ ও এ্যাবের ব্যনারে সামনের সাড়িতে থেকে সকল কর্মসূচীতে নেতৃত্ব দিয়েছেন। কেন্দুয়া-আটপাড়া উপজেলায় সকল প্রাকৃতিক দূযোর্গ এবং অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থদের বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহযোগিতা প্রদান করছেন। ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার আমলে কেন্দ্রীয় ও উপজেলার কর্মসূচীতে সক্রিয় অংশগ্রহণ করায় ইঞ্জিনিয়ার মোস্তফা-ই-জামান সেলিমের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা দায়ের করা হয়।
তিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে কেন্দুয়া-আটপাড়া উপজেলার নিহত পরিবারকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যন তারেক রহমানের পক্ষ থেকে আর্থিক সহযোগিতা ও সার্বিক খোঁজ খবর নেন। তিনি কেন্দুয়া উপজেলার পাঁচহার নওপাড়া গ্রামের রেহেনা একাডেমি (উচ্চ বিদ্যালয়), পাঁচহার হাফিজিয়া মাদ্রাসা, খানকায়ে মাদানীয়া হুসাইনিয়া দারুল হিকমাহ মাদ্রাসা স্থাপন করে অনেক লোকের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছেন। তিনি বিভিন্ন স্কুল-মাদ্রাসা, মসজিদ-মন্দিরে আর্থিক অনুদান প্রদান করছেন। তিনি দীর্ঘদিন যাবৎ ব্যাক্তিগত উদ্যোগে এলাকার অসহায়দের সহযোগিতা, ঈদ উপহার, শীতবস্ত্র বিতরনসহ বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছেন। গনতন্ত্র পুনঃরুদ্ধারের আন্দোলনে বিএনপির গুম, খুন, পঙ্গুত্ববরণকারীদের পাশে থাকা এবং চব্বিশের গণঅভূথানে আহত ও শহীদ পরিবারের পাশে দাড়ানোসহ অসুস্থ ব্যাক্তি এবং নির্যাতিত পরিবারের জন্য বাড়ি নির্মান, তাদের সন্তানদের পড়াশোনার মাসিক শিক্ষাবৃত্তি, বিয়ে দেয়াসহ নানাবিধ কাজে নিয়োজিত টিম আমরা বিএনপি পরিবারের উপেদেষ্টা হিসেবে সারা বাংলাদেশে কাজ করে যাচ্ছেন।
এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী মেজর সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক, পিএসসি (অবঃ) প্রাক্তন সামরিক কর্মকর্তা, রাজনৈতিক বিশ্লেষক। তিনি ২০০৭ সাল থেকে জাতীয়তাবাদী দলকে শক্তিশালী করার জন্য দেশে প্রবাসে রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করেছেন। জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যূথানের সময়ে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তরুন, জেন-জি প্রজন্ম, বিএনপি কর্মীদের উদ্বুদ্ধ করতে প্রচারনা চালিয়েছেন ২৯ জুলাই হাউজ অব লর্ডস এবং হাউজ অব কমন্সে রক্তাক্ত বাংলাদেশের কথা তুলে ধরেন। মেজর সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক, পিএসসি (অবঃ) গত ১৬ বছর লন্ডন থেকে জাতীয়তাবাদী দলের হাতকে শক্তিশালী করার লক্ষে সোসাল মিডিয়াসহ সেমিনার, সাম্পোজিয়াম এবং বিভিন্ন টক শো করে দলের পক্ষে বলিষ্ঠ ভুমিকা রাখেন। তিনি ২০১০-১১ সালে যুক্তরাজ্য বিএনপির নির্বাহী সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৮ থেকে সেনানিবাসে বিএনপি নেতা হিসেবে দেশে প্রবাসে কথা বলার জন্য মেজর সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিককে পিএনজি (নিষিদ্ধ) করা হয় পরবতীৃতে ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পিএনজি তুলে নেয়া হয়। ২০১৯ সালের ৩১ মে গুম, আয়না ঘরে নির্যাতন, ৫ দিন রিমান্ডসহ ৩ মাস কারাগারে তাকে আটক রেখে ফ্যাসিস্ট সরকার নির্যাতন করে। সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যাক্তিত্ব মেজর সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক (অবঃ) নেত্রকোনার বাউল সাধক বাউল রশিদ উদ্দিন একাডেমির চেয়ারম্যান ও জেলা সাহিত্য সমাজের উপদেষ্ঠা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি নির্বাচনী এলাকার আটপাড়া উপজেলা প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা।
এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ-সাধারন সম্পাদক অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম সজল ১৯৭৯ সালে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য পদ গ্রহণ করেন। পরবর্তীতে১৯৮০ সালে নেত্রকোনায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের তিলকখালী খাল খনন কর্মসূচীর উদ্ধোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। ১৯৮৬ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত জেলা যুবদলের আহবায়ক। ১৯৯১ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত জেলা বিএনপির সমাজ কল্যাণ সম্পাদক এবং ২০০১ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র সহ-সাধারন সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তিনি ১৯৯৫ সালে ডেইলি স্টার পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি, ২০০১ সাল থেকে অদ্যাবধি এটিএন বাংলার জেলা প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। ১৯৯০ সালে তিনি আটপাড়া ডিগ্রী কলেজে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন এবং ২০২৩ সালে সহকারী অধ্যক্ষ হিসেবে অবসরপ্রাপ্ত হন। ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি বিএনপির দলীয় মনোনয়ন চেয়েছিলেন। তিনি ৯০’র স্বৈরাচার বিরোধী গনআন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন।
এ আসনে বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যার্শী জেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য সাবেক ছাত্রনেতা ইমরান তালুকদার ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রখে এলাকার বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করছেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এ আসনে কে পাবেন বিএনপির মনোনয়ন এ নিয়ে কেন্দুয়া-আটপাড়াউপজেলার রাজনীতিতে নতুন করে হিসেব নিকেশ শুরু হয়েছে। বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যার্শীরা তৃনমূলের নেতাকর্মীদের সঙ্গে ঘন ঘন যোগাযোগ করছেন। বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামী এবং বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের একক প্রার্থী দুই উপজেলায় প্রচার প্রচারনা চালিয়ে যাচ্ছেন।